একটু হাঁটাহাঁটি বা রোদে বের হলেই অনেকের শরীর ঘেমে ভিজে যায়। জামার নিচে পিঠ, বগল কিংবা বুকের অংশ যেন চুপচুপে হয়ে ওঠে। এমনকি হালকা বাতাসেও আর স্বস্তি পাওয়া যায়না — কারণ বাতাসে শীতলতা তো নেই, বরং গরমের মাত্রা আরও বাড়ে।
এই অবস্থায় যে শুধু শরীর অস্বস্তিতে পড়ে তা নয় — আত্মবিশ্বাসেও যেন একটা বড়সড় চিড় ধরে যায়
👔 যখন আপনি অফিসে মিটিংয়ে বসে আছেন…
🕌 অথবা মাসজিদের জামাতে পাশে কেউ বসেছে…
🎉 বা দাওয়াতের পরিবেশে কথা বলছেন…
হঠাৎ কারো চোখ আপনার ঘামে ভেজা পাঞ্জাবির দিকে গেলে, আপনি নিজেই অস্বস্তিতে পড়ে যান, তাই না?
এটা শুধু আপনার সমস্যা না—এই উপমহাদেশে হাজারো মানুষ প্রতিদিন এই বাস্তবতার মুখোমুখি হন।
তাহলে এখন কী করবেন?
👉 শুধু ভালো একটা ফ্যান বা এয়ারকুলারই কি যথেষ্ট?
না। আমাদের জীবনযাপনে কিছু ছোট কিন্তু কার্যকরী পরিবর্তন আনলেই এই সমস্যা অনেকটাই নিয়ন্ত্রণে আনা সম্ভব ইনশাআল্লাহ।
🥗 হালকা ও পানি-সমৃদ্ধ খাবার:
গরমের দিনে অতিরিক্ত ঘাম হওয়াটা স্বাভাবিক। কিন্তু বেশি তেল-মসলা ও ফাস্টফুড খাওয়া শরীরের তাপমাত্রা আরও বাড়িয়ে দেয়। এর পরিবর্তে শসা, তরমুজ, দই ইত্যাদি ঠান্ডা প্রভাব ফেলতে পারে শরীরে।
🧼 জামা-কাপড়ের ফ্যাব্রিকের দিকে খেয়াল:
সব ফেব্রিক একরকম নয়। গরমে সিন্থেটিক বা ভারী কাপড় আপনার শরীরের শ্বাসপ্রশ্বাস আটকে দেয়। এর বদলে সফট, পিউর সুতি কাপড় শরীরের সাথে সহজে মানিয়ে নেয় — বাতাস চলাচলে সুবিধা করে, ঘাম শোষণ করে নেয়, এবং আপনাকে রাখে কিছুটা আরামদায়ক।
✅ এই বিষয়গুলো মাথায় রেখেই আমরা কিছু সময় ধরে খুঁজে এনেছি এমন ফেব্রিক যা বাস্তব অভিজ্ঞতার ভিত্তিতে আরামদায়ক ও মানানসই মনে হয়েছে।
আমাদের কালেকশনে এখন রয়েছে এমন কিছু সফট, পিওর কটন পাঞ্জাবি — যা এই গরমে একটু হলেও স্বস্তির অনুভব দিতে পারে, ইনশাআল্লাহ।
📌 সময় পেলে ভিজিট করতে পারেন আমাদের সিলেকশনগুলো—নিজের প্রয়োজন অনুযায়ী সিদ্ধান্ত নেয়া হয়তো আরও সহজ হয়ে যাবে।